Sanskritদ্বাদশ শ্রেণি

গঙ্গাস্তোত্রম্ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর (Sanskrit QNA) HS

গঙ্গাস্তোত্রম্ প্রশ্নোত্তর ২০২১ এবং ২০২২, জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর গঙ্গাস্তোত্রম্, Sanskrit Questions And Answers Higher Secondary {HS}

তথ্যপূর্ণ ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন : গঙ্গাস্তোত্রম্’কার রচনা ? এখানে তিনি কোন দেবতার স্তুতি করেছেন?
উত্তর : ‘গঙ্গাস্তোত্রম্’শঙ্করাচার্যের রচনা।
আলােচ্য পাঠ্যে আচার্যর্শঙ্কর গঙ্গাকে দেবীরূপে কল্পনা করে স্তুতি করেছেন।

প্রশ্ন : ভক্ত শঙ্করাচার্য গঙ্গাকে তার কী কী বিশেষণে ভূষিত করেছেন ?
উত্তর : ভক্ত কবি শঙ্করাচার্য দেবী গঙ্গার পাদপদ্মে সুমতি প্রার্থনা করেছেন এবং তা করতে গিয়ে তিনি দেবীকে যে যে বিশেষণে ভূষিত করেছেন তা হল- -সুরেশ্বরী, ষড়ৈশ্বর্যশালিনী ভগবতী, ত্রিভুবনতারিণী, চঞ্চলতরঙ্গ বিশিষ্টা, নির্মলা এবং শিবের মস্ত-কে বিহারিণী।

প্রশ্ন : দেবী গঙ্গা কোথা থেকে নির্গত হয়েছেন ? তার জলমহিমার খ্যাতি কোথায় পাওয়া যায় ?
উত্তর : দেবী গঙ্গা শ্রী হরির পাদপদ্ম থেকে নির্গত হয়েছেন। তার জলমহিমা নিগমশাস্ত্র অর্থাৎ বেদাদিশাস্ত্রে প্রসিদ্ধ।

প্রশ্ন : কবি কেন নিজেকে অজ্ঞ বলেছেন?
উত্তর : ভক্ত শঙ্করাচার্য দেবী গঙ্গার স্তব করতে গিয়ে বলেছেন যে বেদাদিশাস্ত্রেও গঙ্গার জলের মহিমা। কিন্তু সেই মহিমার অনন্ত শাস্ত্রও যার তল পায় না, সেখানে গঙ্গা দেবীর মহিমা সম্পর্কে তিনি তাে অজ্ঞ বলেই প্রতিপন্ন হন।

প্রশ্ন : গঙ্গার তরঙ্গ কীরূপ? কবি কী থেকে উদ্ধার প্রার্থনা করেছেন?
উত্তর : গঙ্গার তরঙ্গ তুষারহিম চন্দ্র ও মুক্তার ন্যায় শুভ্র। ভক্ত তার দুষ্কর্মসমূহ থেকে মুক্তি এবং সংসার সমুদ্র থেকে উদ্ধারের প্রার্থনা করেছেন।

প্রশ্ন : গঙ্গার জল কীরূপ? গঙ্গা জল পানকারীর কীরূপ প্রাপ্তি ঘটে ?
উত্তর : গঙ্গার জল হল অমল অর্থাৎ চিরমালিন্যমুক্ত। গঙ্গার জল যে পান করে সে মৃত্যুর পর সর্বশ্রেষ্ঠ ধাম প্রাপ্ত হয়।

প্রশ্ন : মাতৰ্গঙ্গে ত্বয়ি যাে ভক্তঃ—এখানে গঙ্গাভক্তির কী সুফলের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : গঙ্গাকে যে মাতৃজ্ঞানে ভক্তি করে পূজা করে তাকে যম অর্থাৎ মৃত্যুদেবতা স্পর্শ করতে পারে না। অর্থাৎ ইহজীবনে সে পূর্ণ আয়ু প্রাপ্ত হয়।

প্রশ্ন : “পতিতােমদ্ধারিণি’ –কাকে বলা হয়েছে? পতিতােমদ্ধারিণি অর্থ কী ?
উত্তর : দেবী গঙ্গাকে পতিতােদ্ধারিণী বলা হয়েছে। গঙ্গা যেমন নিজে অমলিন, তেমনি এর স্তবকারী জনও অমলিন হয়। পাপীর, পতিতের সমস্ত কলুষ নাশ করার জন্যে গঙ্গা পৃথিবীতে পতিতােমদ্ধারিণি অর্থাৎ পাপীদের উদ্ধার কারিণী।

প্রশ্ন : গঙ্গাকে জাহ্নবী কেন বলে ? ভীষ্মজননী কে?
উত্তর : গঙ্গা জহ্নু-মুনির কন্যা। এই কারণে তার নাম জাহ্নবী। পুরাণ অনুসারে গঙ্গার তীব্র স্রোত জহ্নমুনি আটকে দেন। পরে তাকে ভগীরথের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মুক্ত করে দেন তাই গঙ্গার অপর নাম জাহ্নবী। গঙ্গাকে ভীষ্মজননী’বলা হয়; কারণ ভীষ্ম ছিলেন দেবী গঙ্গার মর্তে জাত অষ্টম পুত্র। মহাভারত থেকে এ তথ্য আমরা জানতে পারি।

READ ALSO  তেলেনাপােতা আবিষ্কার - প্রেমেন্দ্র মিত্র

প্রশ্ন : গঙ্গাকে পারাবার-বিহারিণী কেন বলা হল? তিনি ত্রিভুবনন্যা কেন?
উত্তর : গঙ্গা নদীরূপে গঙ্গোত্রী থেকে উদ্ভূত হয়ে সমগ্র উত্তর ভারত পরিক্রমা করে সমুদ্র অভিমুখে যাত্রা করেছেন। শেষপর্যন্ত পূর্বভাগে বঙ্গোপসাগরে তার মিলন। সমুদ্রাভিমুখিনী গঙ্গা তাই পারাবারবিহারিণী।

প্রশ্ন : তব কৃপয়া চেন্মাতঃ স্রোতঃস্নাতঃ–কাকে মাতা বলা হয়েছে? তার স্রোতে স্নান করলে কী ফল লাভ হয় ?
উত্তর : এখানে মাতা স্বয়ং গঙ্গাদেবী। তার স্রোতে স্নান করলে সে আর পুনরায় মাতৃজঠরে ফিরে আসে না। অর্থাৎ তার পুনর্জন্ম নিবারিত হয়।

প্রশ্ন : কল্পলতামিব ফলদাং লােকে, কল্পলতা কী ? এখানে কাকে, কেন কল্পলতা বলা হয়েছে?
উত্তর : কল্পবৃক্ষ স্বর্গে অবস্থিত এবং তা সকলের মনােবাঞ্ছা, সকল ইচ্ছা পূর্ণ করে। পৃথিবীতে প্রবাহিত নদীরূপী দেবী গঙ্গাও সেরূপ নিজ ভক্তগণের কাছে কল্পবৃক্ষের মতাে সকল অভীষ্ট ফল দান করেন। তাই গঙ্গাকে পৃথিবীর কল্পলতা বলা হয়েছে।

প্রশ্ন : নরকনিবারিণি’, ‘কলুষবিনাশিনি’ এগুলি কার বিশেষণ? কেন এ বিশেষণগুলি দেওয়া হয়েছে?
উত্তর : উক্ত বিশেষণগুলি দেবী গঙ্গার উদ্দেশ্যে প্রযুক্ত হয়েছে। দেবী গঙ্গা স্বয়ং পুণ্যতরঙ্গা। তার পুণ্যস্পর্শে সকল পাপ, তাপ, রােগ, শােক মুক্ত হয়। তিনি সকল কলুষতার বিনাশ ঘটান। পাপমুক্ত হলে তার আর নরকবাস ঘটে না। গঙ্গাস্নানে সমস্ত পাপ ধুয়ে যায়। এ কারণেই সঙ্গতভাবে গঙ্গার উদ্দেশ্যে উক্ত বিশেষণগুলি ভক্ত শঙ্কর উল্লেখ করেছেন।

প্রশ্ন : গঙ্গায় স্নানকারীর কীরূপ অবস্থা ঘটে ?
উত্তর : গঙ্গার জল অতি পবিত্র, নির্মল। গঙ্গা সকল পাপহারিণী। গঙ্গায় স্নানকারী তাই পায় পুনর্জন্ম থেকে নিষ্কৃতি। গঙ্গার স্রোতে স্নানকারীকে আর পুনর্বার মাতৃগর্ভে প্রবেশ করতে হয় না।

প্রশ্ন : কবি যে গঙ্গার প্রতি বারবার জয়ধ্বনি উচ্চারণ করেছেন তার বিশেষণসমূহ লেখাে।
উত্তর : উজ্জ্বল অঙ্গবিশিষ্টা, পবিত্রতরঙ্গ, কৃপাকটাক্ষময়ী, ইন্দ্রের মুকুটমণির দ্বারা রাজিত চরণা, সুখদা, শুভদা, সেবকের আশ্রয়স্বরূপা, জাহ্নবী গঙ্গার প্রতিকবিতাই বারবার জয়ধ্বনি উচ্চারণ করেছেন।

প্রশ্ন : শঙ্করাচার্য দেবীকে কী দূর করার প্রার্থনা করছেন ? এ সংসারে একমাত্র গতি কে এবং কেন?
উত্তর : শঙ্করাচার্য দেবীকে সকল রােগ, শােক, পাপ, তাপ কুমতিসকল দূর করার জন্য প্রার্থনা করেছেন।
এই সংসারে কবি মতে একমাত্র গতি হলেন দেবী গঙ্গ। কেননা গঙ্গাদেবীই একমাত্র রােগ, শােক, তাপ ও কুমতি দূর করে মানুষকে মুক্তি দিতে পারেন। সেজন্যেই গঙ্গা ইহ সংসারে একমাত্র গতি।

READ ALSO  নৌবিদ্রোহ, ১৯৪৬ খ্রি. (Royal Indian Navy Revolt, 1946)

প্রশ্ন : ‘ত্রিভুবন শ্রেষ্ঠা’ কার বিশেষণ? ত্রিভুবন কী কী? তিনি শ্রেষ্ঠা কেন?
উত্তর : ‘ত্রিভুবনশ্রেষ্ঠা’ দেবী গঙ্গার বিশেষণ।
ত্রিভুবন হল– স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল লােক। গঙ্গা সকল লােকেই সমান পবিত্র ও বিখ্যাত। এই কারণেই তিনি শ্রেষ্ঠা। তিনি স্বর্গে সুরধুনী, মর্ত্যে গঙ্গা ও পাতালে ভােগবতী। ত্রিলােকেই তার অবাধ বিচরণ, এবং তিনটি লােকেই তিনি কলুষনাশিনী, পবিত্রতার প্রতীক।

প্রশ্ন : অলকানন্দে’ কে? তার কাছে কবি কী প্রার্থনা করেছেন?

উত্তর : ‘অলকানন্দে’ অর্থাৎ যিনি স্বর্গের আনন্দ বিধান করেন। তিনি হলেন দেবী গঙ্গা। স্বর্গের সুরধুনী স্বর্গে সমস্ত আনন্দের উৎস, তার কাছে কবি নিজের প্রতি করুণা প্রার্থনা করেছেন

প্রশ্ন : তবতটনিকটে যস্যনিবাসঃ-কার তটনিকটে বাস করার কথা বলা হয়েছে? তার ফল কী ?
উত্তর : ভক্ত শঙ্করাচার্যের মতে যিনি গঙ্গার তটসমীপে বাস করেন, সেই গঙ্গাতট বৈকুণ্ঠসমান। তাই গঙ্গাতটনিবাসী ব্যক্তি ইহজগতে বৈকুণ্ঠবাসের আনন্দ লাভ করেন। বিষুধাম প্রাপ্তির আস্বাদ অনুভব করেন।

প্রশ্ন : ,বৈকুণ্ঠেতস্য নিবাসঃ’ – বৈকুণ্ঠ কোথায় ? কোথায় বাস করলে বৈকুণ্ঠ ধামের সমান আবাস লাভ করা যায়?
উত্তর : বৈকুণ্ঠ হল ভগবান বিষ্ণুর আবাসস্থল। ভক্ত শঙ্করাচার্য গঙ্গস্তুতি করতে গিয়ে বলেছেন যে ব্যক্তি গঙ্গাতীরে বাস করে, সে বৈকুণ্ঠবাসের তুল্য আনন্দও প্রশান্তি লাভ করে। গঙ্গাতটেবাসের এমনই অলৌকিক মাহাত্ম।

প্রশ্ন : কুরু কৃপয়া ভবসাগরপার’ কার কাছে কে কৃপা প্রার্থনা করছেন? ‘ভবসাগর’কথার অর্থ কী ?
উত্তর : এখানে শ্রেষ্ঠ বৈদান্তিক আচার্য শঙ্কর, ভক্তি নম্রচিত্তে গঙ্গার কাছে করুণা প্রার্থনা করছেন। তিনি জানেন গঙ্গার কৃপায় ‘ভবসাগর’অর্থাৎ সংসাররূপ অথৈ সমুদ্র পার হওয়া সক্ষম। ভবসাগর’কথার অর্থ ‘সংসার রূপ সমুদ্র।

প্রশ্ন : ইন্দ্রমুকুটমণিরাজিতচরণে’-কার উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে? বাক্যটির অর্থ তাৎপর্য কী?
উত্তর : এই বিশেষণ গঙ্গাদেবীর উদ্দেশ্যে নিবেদিত। দেবরাজ ইন্দ্র তার শ্রেষ্ঠত্ব হেতু স্বর্গে সদা মনিমাণিক্য শােভিত মুকুটে শােভিত হন। তিনিও গঙ্গার করুণা প্রার্থনায় মণিমুকুটসহ গঙ্গাদেবীর চরণে নতমস্তক হন—এ তাৎপর্যই এখানে‌ বলা হয়েছে। অর্থাৎ দেবশ্রেষ্ঠ ইন্দ্রও গঙ্গার চরণ প্রার্থনা করেন।

READ ALSO  কে বাঁচায় কে বাঁচে প্রশ্ন এবং উত্তর (Question and Answer). HS

প্রশ্ন : .ত্বমসি গতির্মম খলুসংসারে’- এখানে ত্ব’ কে? অসি’ বলার তাৎপর্য কী? তিনি সংসারে কার গতি এবং কেন?
উত্তর : এখানে ‘তৃম’বলতে দেবী গঙ্গাকে বলা হয়েছে। অসি’এই শব্দটির তাৎপর্যহল গঙ্গাই একমাত্র সংসারী মানুষের গতি। এই সংসার রােগ, শােক, দুঃখ, তাপে, পাপে পরিপূর্ণ। এর থেকে মুক্তি দিতে সংসারে একমাত্র গতি গঙ্গার শরণাগতি। তিনিই ভবসংসারের সমস্ত কলুষ নাশ করে যথার্থ গমনপথ নির্দেশ করতে পারেন। অসি’ এখানে।
জোর দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত।

প্রশ্ন : শঙ্করাচার্য কে ছিলেন? কোথায় তার জন্ম?
উত্তর : শঙ্করাচার্য ছিলেন অষ্টমশতকে ভারতের শ্রেষ্ঠ বৈদান্তিক। সারা ভারতবর্যে তিনি অদ্বৈতবেদান্তমত প্রতিষ্ঠা ও প্রচার করেন। তার জন্মস্থান কেরালার ‘কালাডি’ নামক গ্রামে। বর্তমানে তা কেরলের এণাকুলাম জেলায় অবস্থিত।

প্রশ্ন : শঙ্করাচার্য কতদিন বেঁচেছিলেন?তার গুরুর নাম কী ?
উত্তর : শঙ্করাচার্য অত্যন্ত স্বল্পায়ু ছিলেন। তিনি মাত্র ৩২ বছর বেঁচেছিলেন। (৭৮৮-৮২০) খ্রিস্টাব্দ) তার গুরুর নাম গােবিন্দ ভগবৎপাদ, যাঁকে গৌড়পাদ’ নামেও অভিহিত করা হয়।

প্রশ্ন : শঙ্করাচার্যের রচনাবলি প্রধানত কয়টি ভাগে বিভক্ত? কোন ভাষ্যের জন্য তিনি পৃথিবী খ্যাত?
উত্তর : শঙ্করাচার্যের মােট রচনাবলির সংখ্যা বহু। কিন্তু বাদরায়ণকৃত ব্ৰত্মসুত্রের ভাষ্যকার হিসেবে তিনি বিখ্যাত। এছাড়া গীতাভাষ্য ও প্রধান উপনিষদগুলিরও তিনি ভাষ্যরচনা করেন। তাঁর রচনাবলি প্রধানত তিনটি ভাগে বিভক্ত। ভাষ্যরচনা, অদ্বৈতবেদান্তের প্রকরণ গ্রন্থ-রচনা ও বহুদেবদেবীর উদ্দেশ্যে রচিত স্তোত্রাবলি।

প্রশ্ন : শঙ্করাচার্য মূলত কোথায় ভাষ্যগুলি রচনা করেন? ‘গঙ্গাস্তোত্র’ কোথায় রচনা করেন?
উত্তর : শঙ্করাচার্যতার ভাষ্যগুলি বদ্রীনাথ পাহাড়, যা উত্তর ভারতের হিমালয় পর্বতে অবস্থিত, সেখানে রচনা করেন।
‘গঙ্গাস্তোত্র’রচনা করেন কাশী বা বারাণসীতে।

প্রশ্ন : দেবি সুরেশ্বরি ভগবতি.কার উদ্দেশ্যে? সুরেশ্বরী ও ভগবতী শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : এখানে দেবী হলেন মাতা গঙ্গা। সুর কথার অর্থ দেবতা। দেবতাদের ঈশ্বরী অর্থাৎ দেবী অধিপতি। দেবশ্রেষ্ঠা, ভগশব্দের অর্থ ঐশ্বর্য। অণিমা, লঘিমা, গরিমা ইত্যাদি ষট্‌ ঐশ্বর্যের অধিকারী হন দেবতারা। তাই নারীদেবতাদের ভগবতী বলা হয়।

কে বাঁচায় কে বাঁচে প্রশ্ন এবং উত্তর (Question and Answer). HS

উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিজ্ঞান – শিখন (প্রথম অধ্যায়) প্রশ্নোত্তর সাজেশন 2022

মহীশূরের পতনের কারণ (The reason for the fall of Mysore)

Related Articles

Leave a Reply

Back to top button
WP Radio
WP Radio
OFFLINE LIVE